বলিউড তারকা কারিনা কাপুর ও আলিয়া ভাটের পুষ্টিবিদ ঋজুতা দিবেকর জানিয়েছেন, চা-কফি খাওয়ারও একটি সঠিক সীমা আছে। বিশেষ করে দুধ চায়ের ক্ষেত্রে সেই সীমা না মানলে হতে পারে উল্টো ক্ষতি।
ঋজুতা বলেন, যাঁরা নিয়ম মেনে চলেন, তাঁদের দিনে দুই থেকে তিন কাপের বেশি চা বা কফি না খাওয়াই ভালো। তবে কেউ কেউ ব্যতিক্রমী হতে পারেন—যেমন তিনি এক বৃদ্ধার উদাহরণ দেন, যিনি দিনে ৫০ কাপ চা খেলেও নাকি অম্বলের সমস্যা অনুভব করেন না।
“এটা অবশ্যই ব্যতিক্রম,” বলেন তিনি। “তবে সাধারণভাবে দিনে ২-৩ কাপের বেশি চা বা কফি শরীরের জন্য ভালো নয়, এতে অম্বল ও ঘুমের সমস্যা বাড়তে পারে।”
সকালে খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া নিয়েও সতর্ক করেন এই পুষ্টিবিদ। তাঁর পরামর্শ, সকালে প্রথমেই পেট ভরানো না গেলেও অন্তত টাটকা ফল খাওয়া উচিত। ফ্রিজে রাখা বা হিমায়িত ফল নয়—কারণ সেগুলো থেকে শরীর প্রয়োজনীয় ফাইবার পায় না।
এ ছাড়া বিকেল ৪টার পর চা-কফি এড়িয়ে চলার কথাও বলেন ঋজুতা দিবেকর। কারণ এতে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে এবং শরীরে পুষ্টি শোষণ প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত হয়।